একাত্তর জার্নাল একাত্তর টিভি ২৩৪০ ঘটিকা ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১
2021-02-27 23:40:00
ড. নাজনীন আহমেদঃ
আমরা যেই স্বীকৃতি পেয়েছি সেটা আমাদের উচ্ছাসিত করে, কারণ এই স্বীকৃতিটা আমরা এমনি এমনি পাইনি। এই স্বীকৃতিটা ৩টি ইন্ডেক্সের উপর ভিত্তি করে দেয়া হয়েছে। প্রথম যাত্রা শুরু করার পর যদি দুবার এই স্বীকৃতির আর ধরে রাখা যায় অন্তত দুটি সূচকে তাহলেই কিন্তু উন্নয়নশীল দেশে যাওয়া যাবে। সেই দিক থেকে বাংলাদেশ ইতিবাচকভাবে একটু ব্যতিক্রম আমরা কিন্তু এই সূচক এর তিনটি ধাপে পার হয়েছি। আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যে, এই উন্নয়নের সুফল যেন সকল মানুষের কাছে যায়। আমাদের দক্ষ জনশক্তি উন্নয়নের কাজ করতে হবে।
অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরীঃ
ড. রেজা কিবরিয়া কে যখন আমরা সাধারন সম্পাদক করি আমরা আমাদের কার্যক্রম শুরু করি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে তিনি যেহেতু রাজনীতিতে নতুন অধিকাংশ সময়ে দেশের বাইরে ছিলেন এবং বাংলাদেশের সংগঠন করার তেমন কোনো অভিজ্ঞতা ছিলো না, রাজনীতি করার তো কোনো অভিজ্ঞতাই নেই। আমরা তাকে বলেছিলাম ২/৪ বছর আমাদের সাথে কাজ করে অভিজ্ঞতা নিতে এবং এই গুরুদায়িত্ব পালন করতে কিন্তু হঠাৎ তিনি বলে ফেললেন যে না আমাকে সাধারণ সম্পাদক না করলে আমি গণফোরাম করবো না। এ বিষয়ে আমরা কামাল সাহেব কে বারবার বলেছিলাম তিনি বলেছিলেন যে না হয়ে যাবে আপনারা সহযোগিতা করেন। কিন্তু তিনি কেমন ভাবে আমাদের সাথে সক্রিয় ছিলেন না।
প্রফেসর ড. সৈয়দ মোঃ গোলাম ফারুকঃ
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে একটা বড় বিষয় হচ্ছে হল এর বিষয়। হলের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছাত্র-ছাত্রীদের থাকতে হয় সেখানে স্বাস্থ্যবিধি মানাটা একটু কঠিন হয়ে যায়। এজন্য হল খোলাটা আমাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বেশি। স্কুল কলেজগুলোতে হল এর সাথে সংশ্লিষ্টতা তেমন একটা নেই। যে কারণে স্কুল ও কলেজ আগে খোলার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পরে যারা হোস্টেল উঠবে আমরা তাদের হোস্টেলে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ভ্যাকসিন দিয়ে দিব। আমরা আশা করছি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার আগে আমাদের সব শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দের এবং হোস্টেলে যারা শিক্ষার্থী তাদের আমরা টিকা আছে ফেলতে পারবো।