নিউজ এন্ড ভিউজ বাংলাভিশন ০০০১ ঘটিকা ২০ জানুয়ারি ২০২১
2021-01-20 00:01:00
ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহঃ
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এখনো অনেক চিকিৎসক আইসিইউতে আছেন এবং যদিও সংক্রমণ কম কিন্তু আমাদের ঝুঁকি কমে যায়নি, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। ভ্যাকসিন বাংলাদেশ কিন্তু সময় মত পাবে, এটা নিয়ে অযথা বিতর্ক করার কোন মানে নেই এবং বর্তমান সময়ে আমরা ভ্যাকসিন পেতে যাচ্ছি, এই জানুয়ারি মাসে আমরা পঞ্চাশ লক্ষ ভ্যাকসিন পাব। বাংলাদেশে ভ্যাকসিন আসবে, হয়তো সবাইকে একসাথে দেওয়া সম্ভব হয়নি এটা ঠিক কিন্তু ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু করতে হবে এবং পর্যায়ক্রমে যার যার দরকার আগে তাদেরকে দিয়ে, পরবর্তীতে বাকীদেরকে দিতে হবে। রোহিঙ্গাদের এমনভাবে নির্যাতন করে পাঠানো হয়েছে, যাতে তারা নিজ দেশে ফেরত না যায় এবং এরা এ দেশে আসার পরে তুলনামূলকভাবে আমাদের ক্ষতি করবে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. অরূপরতন চৌধুরীঃ
আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু হয়েছে, একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মনে করি আমাদের দেশের জন্য ভ্যাকসিন একটা বহিরপ্রকাশ। এই ২০ লক্ষ ভ্যাকসিন আমাদের জনগোষ্ঠীর জন্য বিরাট উপকার আসবে এবং ভ্যাকসিন নিয়ে যে বিভিন্ন কথা চলছিল জনগণের মধ্যে, সেগুলো কিন্তু একটা নিরসন হতে চলছে। ভ্যাকসিন নিয়ে আমাদের স্বপ্ন ছিল, অনেক মানুষ বলছিল যে ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে না, এর অবসান কিন্তু অতি দ্রুত হতে যাচ্ছে। ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয়েছে অতি দ্রুত সময়ে কিন্ত ভ্যাকসিনের ব্যপারে মানুষের ওপর কি ধরনের প্রভাব বিস্তার করে, সেজন্য মনিটরিং করতে হয়। ভ্যাকসিন দেওয়ার ক্ষেত্রে সরকার ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং প্রতিটি কেন্দ্রে, ভোটকেন্দ্রের মতন টিকা দেওয়া হবে।
শমশের মুবিন চৌধুরী বীর বিক্রমঃ
ভারতের যে উদ্যোগ আমাদেরকে ২০ লক্ষ ভ্যাকসিন বিনামূল্যে উপহার হিসেবে দেবে এবং আজকে যে ত্রিপক্ষীয় বৈঠক হলো সেখানে একটা ফলাফল পাওয়ার কথা, সেরকম ফলাফল পাওয়া যায়নি। ভারতের উদ্যোগ অত্যন্ত ইতিবাচক ঘটনা যেটা আমরা প্রকৃতপক্ষে উপকৃত হব এবং আরো ৫০ লক্ষ ভ্যাকসিন আমাদের কাছে সরবরাহ করবে, ভারতের সাথে আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক হওয়ার কথা। ১৭ই ডিসেম্বর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর যে ভার্চুয়াল বৈঠক হলো, সেখানে কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে সহযোগিতার কথা অনেক বেশি জোর আরব করেছেন। রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন নিয়ে চীন যদি কিছু করতে চাইত, তাহলে সেটা অনেক আগেই করতে পারতো এবং তারা মিয়ানমারের ওপর কোন ধরনের চাপ সৃষ্টি করবে না।