সিটি নির্বাচনঃ কতটা উৎসবের কতটা শঙ্কার সম্পাদকীয় সময়২২০০ ঘটিকা ২৮ জানুয়ারি ২০২০
2020-01-28 22:00:00
ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরীঃ
এই সিটি নির্বাচনটি বিএনপির জীবন-মরণের নির্বাচন। আমার মনে হয় বিএনপির এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য যতটা সংগঠিত হওয়ার কথা ছিল তা এখনো তারা হচ্ছেনা। এলিফ্যান্ট রোড দিয়ে আসার সময় বুঝা যাচ্ছিলো এই সিটি নির্বাচনটি আসলেই উৎসবের। এখানে দুই দলেরই প্রার্থীর প্রাচার-প্রচারণা ব্যাপকভাবে লক্ষ্যনীয় অন্যান্য জায়গায় অনেকটা একতরফা হয়। ঐসব জায়গায় বিএনপির কর্মীদের প্রাচার-প্রচারণা খুব কম, বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেনা। এক্ষেত্র্র্র্রে তাপস আনেক এগিয়ে আছেন। এর প্রশংসা তাপসকে দিলেও আমি একটা ব্যাপার বলতে চাই যে, অনেক জায়গায় দেখেছি তাপসের পোস্টার ছাড়া অন্য কোনও প্রার্থীর পোস্টার নাই এটা সংঙ্কার বিষয়। বিএনপি যদি খালেদা জিয়াকে মুক্তির জন্য জনগণকে নিয়ে বড় আন্দোলনে যেতে চায় তার বড় উপায় এই নির্বাচন জয়লাভ করা। বিএনপির এত বড় ইশতেহার দেওয়া দরকার ছিলোনা, হাতে গণা ৪/৫ টা বিষয় উল্লেখ করলেই হতো।
অধ্যাপক ডা. মো হাবিবে মিল্লাতঃ
আমরা সিটি নির্বাচনে কোনও সহিংসতা চাইনা। একটি সিটি নির্বাচনে প্রায় ১৫০ এরও বেশি ওয়ার্ড আছে। এক মেয়রের পক্ষে কোনও ভাবেই সম্ভব না লাখ লাখ ভোটারের কাছে যাওয়া। কাউন্সিলরদের মাধ্যমেই এই বৃহৎ কার্যসম্পাদন করা সম্ভব হচ্ছে। আমার মনে হয় কাউন্সিলরাই ইচ্ছে করলে পারে ভোটকেন্দ্র নিরাপদ রাখতে ও নির্বাচনে সহিংসতা প্রতিরোধ করতে। কোনও কাউন্সিলর অন্যায় করলে অন্যজন প্রতিহত করবে, মেয়রের পক্ষে এই কাজ কতটা সম্ভব আমি জানিনা।
রুহিন হোসেন প্রিন্সঃ
বাংলাদেশ সহ অন্যান্য দেশে নির্বাচনকে একটা অধিকারের প্রয়োগের ক্ষেত্র হিসেবে দেখে। নির্বাচন শুধু উৎসবের না এটা একটা দায়িত্ব। নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের দায়িত্বেশীলতা বাড়ানো যায়। সেই হিসেবে আমরা কিছুই করতে পারছিনা। আমরা যেই শঙ্কা নিয়ে নির্বাচন শুরু করেছিলাম সেই শঙ্কা এখনো আছে। মানুষ এখনো আলোচনা করে তারা ভোট দিতে পারবে কিনা! মুক্তিযুদ্ধের ৫০ বছরেও আমরা দায়িত্বেশীলতার চর্চা আনতে পারলাম না। কিছুদিন আগে চট্টগ্রামে নির্বাচনে মাত্র ২৩% মানুষ অংশগ্রহণ করেছে। এখন বলেন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব কি? তাদের দায়িত্ব হচ্ছে যত বেশি পরিমান মানুষকে নির্বাচনে আনা যায়। সেই দিক থেকে আমরা পরাজিত। মানুষের মনে নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কা এখনো বিদ্যামান এই কারনেই নির্বাচন কমিশন ব্যর্থ ।
ওমর ফারুক
ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ট্রাস্টি, গণস্বাস্থ কেন্দ্র।
অধ্যাপক ডা. মো হাবিবে মিল্লাত, এমপি, সিরাজগঞ্জ
রুহিন হোসেন প্রিন্স, কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক, বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি।
রুহিন হোসেন প্রিন্সঃ
বাংলাদেশ সহ অন্যান্য দেশে নির্বাচনকে একটা অধিকারের প্রয়োগের ক্ষেত্র হিসেবে দেখে। নির্বাচন শুধু উৎসবের না এটা একটা দায়িত্ব। নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের দায়িত্বেশীলতা বাড়ানো যায়। সেই হিসেবে আমরা কিছুই করতে পারছিনা। আমরা যেই শঙ্কা নিয়ে নির্বাচন শুরু করেছিলাম সেই শঙ্কা এখনো আছে। মানুষ এখনো আলোচনা করে তারা ভোট দিতে পারবে কিনা! মুক্তিযুদ্ধের ৫০ বছরেও আমরা দায়িত্বেশীলতার চর্চা আনতে পারলাম না। কিছুদিন আগে চট্টগ্রামে নির্বাচনে মাত্র ২৩% মানুষ অংশগ্রহণ করেছে। এখন বলেন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব কি? তাদের দায়িত্ব হচ্ছে যত বেশি পরিমান মানুষকে নির্বাচনে আনা যায়। সেই দিক থেকে আমরা পরাজিত। মানুষের মনে নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কা এখনো বিদ্যামান এই কারনেই নির্বাচন কমিশন ব্যর্থ ।
ওমর ফারুক
ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ট্রাস্টি, গণস্বাস্থ কেন্দ্র।
অধ্যাপক ডা. মো হাবিবে মিল্লাত, এমপি, সিরাজগঞ্জ
রুহিন হোসেন প্রিন্স, কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক, বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি।
রুহিন হোসেন প্রিন্সঃ
বাংলাদেশ সহ অন্যান্য দেশে নির্বাচনকে একটা অধিকারের প্রয়োগের ক্ষেত্র হিসেবে দেখে। নির্বাচন শুধু উৎসবের না এটা একটা দায়িত্ব। নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের দায়িত্বেশীলতা বাড়ানো যায়। সেই হিসেবে আমরা কিছুই করতে পারছিনা। আমরা যেই শঙ্কা নিয়ে নির্বাচন শুরু করেছিলাম সেই শঙ্কা এখনো আছে। মানুষ এখনো আলোচনা করে তারা ভোট দিতে পারবে কিনা! মুক্তিযুদ্ধের ৫০ বছরেও আমরা দায়িত্বেশীলতার চর্চা আনতে পারলাম না। কিছুদিন আগে চট্টগ্রামে নির্বাচনে মাত্র ২৩% মানুষ অংশগ্রহণ করেছে। এখন বলেন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব কি? তাদের দায়িত্ব হচ্ছে যত বেশি পরিমান মানুষকে নির্বাচনে আনা যায়। সেই দিক থেকে আমরা পরাজিত। মানুষের মনে নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কা এখনো বিদ্যামান এই কারনেই নির্বাচন কমিশন ব্যর্থ ।