পুঁজিবাজারে স্বস্তি ফিরবে কবে ? রাজকাহন ডিবিসি নিউজ ২২০০ ঘটিকা ১৭অক্টোবর ১৯
2019-10-17 22:00:00
খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদঃ
এখন যারা পুঁজিবাজারে আছে তাদের আস্থা প্রচন্ড সংকটে রয়েছে। সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন এর উপরে আস্থাহীনতা সৃষ্টি হয়েছে। কাল না পরশু চেয়ারম্যান পদত্যাগ করলেন আর দাম বেড়ে গেল এটা অস্বাভাবিক ব্যাপার। তাতে মনে হয় বেশ কিছু লোক চাচ্ছে উনি চলে যাক। আর একটি দিক হল চেয়ারম্যান আইন অনুযায়ি দুবারের জন্য নিয়োগ পেতে পারেন হতে পারেন তৃতীয় বার না। কিন্তু তিনি তৃতীয় বারও নিয়োগ পেছেন এটা নিয়ম বর্হিভূত কাজ। এটা নিশ্চয় কোন শক্তির জোরে।
আহমেদ রশিদ লালীঃ
বিদেশি বিনিয়োগ কারিরা বিক্রি করে সাইড লাইনে আছে তিনটি কারণে তা হল গ্রামীণ ফোনে যে দন্ধ চলছে সেজন্য বিশাল অংকের একটা ঘাটতি হয়েছে। একটা রিউমার আছে এর ফলে বিদেশিরা ক্ষতিগ্রস্থ হয়। তৃতীয়ত বাজার দীর্ঘ সময় ধরে একটা ডিপ্রেস অবস্থায় আছে। এই জন্য বিদেশিদের যা শেয়ার ছিল বিক্রি করে দিয়েছে এবং সাইড লাইনে চলে গেছেন ।
খুজিস্তা নূর ই নাহরিনঃ
অনেক খারাপ শেয়ার বা ধুর্বল কোম্পানির শেয়ারও মার্কেটে এসেচে। অনেক ভাল প্রতিস্রুতি দিয়ে এসেচে। কিন্তু কি কারণে এক-দুই বছরের মধ্যে কোম্পানিটা পারর্ফম করছে না। অগ্যাত কারণগুলো ক্ষতিয়ে দেখার জন্য কোন ইস্যুতে অডিটরকে শাস্তি পেতে দেখিনি। কোন কোম্পানির বিরুদ্ধে তদন্ত হয়েছে এমনও দেখিনি। এটা খুব দুর্ভাগ্য জনক ব্যাপার।
এম এ মান্নান এমপিঃ
এই মুহুত্বে যা বলব এটা আমার নিজের কথা সরকারের নয়। পুঁজিবাজারে অস্থা ও ধারণা এই দুইটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। গ্রামীণ ফোনের ব্যাপারটা বাজারে নাড়া দিবে। অন্য যেসব ব্যাপার আছে সেখানে সমন্বয়ের ব্যাপার আছে। প্রশাসনিক বিষয়ে আমার ধারনা সরকার এই বিষয়ে সচেতন আছেন সরকার এই সমন্ধে অচিরেই হাত দিবেন। আইসিবির মনিটরিং অবশ্যই করা হচ্ছে। মনিটরি্ং করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয় আছেন।