এই সময়, এনটিভি ২৩৩০ ঘটিকা ২৫ মে ২০২২
2022-05-25 23:30:00
এম এ আজিজঃ
সরকার উল্টাক ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন আপনে কেমনে হয় দেখেন। দেখেন কেমনে লাগে, যে একটা এসআই এসে এখানে তালা বন্দ করে দিতে পারে, সবগুলোরে এরেস্টকরতে পারে। এটা হচ্ছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন এবং এত ভয়ংকার ১৯২৩ সালের ব্রিটিশরা যে সাবকন্টিনিয়াল শোষণ করার জন্য যে আইন করেছিল আস্তে করে সেই আইনটা ঢুকিয়ে দিছে এর ভিতরে। ১৯২৩ সালের আইন, ভয়ংকার আইন পৃথিবীতে এই ধরনের কালো আইন নাই। যতগুলা মামলা হয়েছে সবগুলো মামলা গভমেন্ট সমর্থকের বাইরে কোনো মামলা হয় নাই। যতগুলো মামলা হয়েছে, যতগুলো লোক জেলে লেগেছে, যতগুলো আসামি হয়েছে তার এইট্টি পার্সেন্ট হলো সাংবাদিক। অথচ আইন করার সময় বলেছে কোন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে হবে না। যারা সরকারি দল এবং যারা সরকারের সমর্থক তাদের জন্য এটা আইডিয়াল সিচুয়েশন কারণ সব কাম-কাজ, পাচার-টাচার সবকিছু নিরাপদ কোন আইন-টাইন তাদের কিছু হবে না।
অধ্যাপক ডঃ মো. নিজামুল হক ভূঁইয়াঃ
সহকারী সচিব মহোদয়েরা এবং কি জয়েন সেক্রেটারি থেকে শুরু করে আমরা শিক্ষকরা যে গ্রেট ওয়ানে আছি আমরা কিন্তু সে সুযোগ সুবিধাগুলো পাচ্ছিনা। একটা জয়েন্ট সেক্রেটারি তিনি গাড়ির সুবিধা পাচ্ছে, বাড়ির সুবিধা পাচ্ছে কিন্তু আমরা তা পাচ্ছি না। এতো সুবিধার পরেও এ ধরনের টুরগুলো যে কেন রাখে? অভিজ্ঞতার প্রয়োজন আছে তবে সে অভিজ্ঞতা বিদেশ থেকে এসে দেশের জন্য কাজে লাগাতে হবে। যারা প্রোজেক্টের জন্য অর্থটা বরাদ্দ করে রেখেছে, আমার মনে হয় যেটা দেশের জন্য কাজে লাগবে সেই ক্ষেত্রে অর্থ খরচ করা উচিত এবং বিনা প্রয়োজনে অর্থ খরচ না করাটাই ভালো। ৪০ বছরের উপরে আমরা কিন্তু পিএইচডির জন্য সময় দিইনা তার কারণ হলো এর উপরে গেলে আমরা এ অর্জনটা কোন ক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারব না আমরা আমাদের ছাত্রদেরও কোন বাস্তব অভিজ্ঞতার শিক্ষা দিতে পারব না।