দিনাজপুরে ঘন কুয়াশায় জেঁকে বসেছে শীত
প্রকাশিত: ০৯:৪৪ ২৮ নভেম্বর ২০২০ আপডেট: ১২:৪৬ ১৩ ডিসেম্বর ২০২০

ছবি : ডেইলি বাংলাদেশ
দিনাজপুরে শুক্রবার সারা দিন সূর্য দেখা না দেয়ায় শীতের মাত্রা অনেক বেড়ে গেছে। ঘনকুয়াশার সঙ্গে হিমেল ঠান্ডা বাতাসে জনজীবন অনেকটা থমকে দাঁড়িয়েছে। সন্ধ্যায় পর থেকেই কুয়াশা বেড়ে যাওয়ায় রাতে ঠান্ডার মাত্রা বেশি বেড়ে যায়। তাই রাত যত গভীর হয় ঠান্ডার মাত্রা ততই বৃদ্ধি পায়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও আবার বিকেলে তাপমাত্রা কমতে থাকে।
শনিবার ভোরে তাপমাত্রা নেমে আসে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। খুব ভোরে কাজের সন্ধানে বের হওয়া খেটে খাওয়া মানুষেরা প্রচণ্ড ঠান্ডা উপেক্ষা করে ঘর থেকে বের হয়। ভোরের দিকে হিমেল হওয়া যেন ঠান্ডার মাত্রা আরো বৃদ্ধি করে। ভোরের দিকে কুয়াশা ও শিশির কনা ঠান্ডা স্থায়ী করে রাখে। মোটা কাপড় পরে বের হতে হয় । ভোরের দিকে কুয়াশ্য়া চারদিক ডাকা থাকে।
ঠান্ডা বেড়ে যাওয়ায় সমস্যায় পড়তে হচ্ছে বয়স্ক ব্যক্তিদের। সমস্যায় পড়েছেন কর্মজীবী মানুষেরা। অন্যদিকে গৃহপালিত পশু নিয়ে সমস্যায় পড়েছেন কৃষকরা ।
মোজাহার আলী বলেন, গতকাল সারা দিন সূর্যের দেখা যায়নি। তাই গতকাল থেকেই ঠান্ডার মাত্রা অনেক বেড়ে গেছে। ঠান্ডার কারণে হাত পা কনকন করছে। আমাদের মতো বয়স্ক ব্যক্তিদের সমস্যা একটু বেশি। ফজরের সময় চারদিক কুয়াশায় ঢাকা ছিল ।
দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তোফাজ্জ্বল হোসেন জানান, সন্ধ্যার পর থেকেই তাপমাত্রা কমে আসতে শুরু করে, ভোরের দিকে সর্বনিম্ম তাপমাত্রায় পৌঁছে যায়। ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে শীতের তীব্রতা আরো বৃদ্ধি পেতে পারে।
ডেইলি বাংলাদেশ/জেএইচ/জেডএম